মডেল টেস্ট-০১

তামাদি আইন, ১৯০৮

পূর্ণমান-৫০                   সময়-৩০ মিনিট

অ্যাডভোকেট তালিকাভুক্তির প্রিলিমিনারি (এম.সি.কিউ) পরীক্ষা
সেট নম্বর-১ [সেট নম্বর না লিখলে উত্তরপত্র বাতিল]
প্রতিটি প্রশ্নের মান সমান। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন হবে]

 

১। তামাদি আইন একটি-
ক) পদ্ধতিগত আইন
খ) মূল আইন
গ) তত্ত্বীয় আইন
ঘ) সাংবিধানিক আইন

২। তামাদি আইনে কয়টি তফসিল আছে?
ক) ৩টি
খ) ৫টি
গ) ৭টি
ঘ) ৬টি

৩। তামাদি আইনে কয়টি ধারা আছে?
ক) ৩২
খ) ২৮
গ) ২৭
ঘ) ২৫

৪। তামাদি আইনের অনুচ্ছেদ আছে কয়টি?
ক) ১৮২
খ) ১৮০
গ) ১৮৩
ঘ) ১৮৪

৫। তামাদি আইনটি কার্যকর হয়–
ক) ১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারী
খ) ১৯০৮ সালের ২রা জানুয়ারি
গ) ১৯০৮ সালর ১লা জুলাই
ঘ) ১৯০৮ সালের ২রা জুলাই

৬। তামাদি আইনটি কত নং আইন?
ক) ৪৫নং আইন
খ) ৯নং আইন
গ) ৫নং আইন
ঘ) ৬নং আইন

৭। ১৮৫৯ সালের তামাদি আইন কার্যকর হয় কত সালে?
ক) ১৮৬২ সালে
খ) ১৮৫০ সালে
গ) ১৮৬১ সালে
ঘ) ১৮৬৩ সালে

৮। তামাদি আইন সর্বশেষ সংশোধিত হয় কত সালে?
ক) ২০০৪ সালে
খ) ২০০৫ সালে
গ) ২০১০ সালে
ঘ) ২০১২ সালে

৯। তামাদি আইনের ৩ ধারায় বিষয়বস্তু কয়টি?
ক) ৩টি
খ) ৪টি
গ) ২টি
ঘ) ৫টি

১০। তামাদির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার সময় আদালত বন্ধ থাকলে প্রতিকার কি?
ক) মামলা গ্রহণ করবে
খ) মামলা খারিজ করবে
গ) পরবর্তী কার্যদিবসে দাখিল
ঘ) ক ও খ

১১। ক একটি দখল পুনরুদ্ধারের মামলা দায়ের করেছে। মামলা দায়েরের সময় ছিল ৬ মাস। কিন্তু ‘ক ১২ মাস পর মামলা দায়ের করেছে। বিবাদীপক্ষ তামাদির মেয়াদ নিয়ে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করেনি। এক্ষেত্রে আদালত নিম্নলিখিত কোন ধরনের সিদ্ধন্ত নিতে পারে?
ক) বিবাদী আপত্তি না করায় মামলা গ্রহণ করে বিচার শুরু করবে
খ) শর্ত সাপেক্ষে মামলা গ্রহণ করবে
গ) মামলা খারিজ করবে
ঘ) বিবাদী আপত্তি না করায় তামাদি মওকুফ করে আদালত মামলা আমলে নিবে

১২। কোন ক্ষেত্রে তামাদির বিধান প্রযোজ্য নয়
ক) দেওয়ানী মামলায়
খ) যে কোন ফৌজদারী মামলায়
গ) মূল ফৌজদারী মামলায়
ঘ) সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ক্ষেত্রে

১৩। তামাদি আইনের ৫ ধারায় বিষয়বস্তু কয়টি?
ক) ৫টি
খ) ৩টি
গ) ৪টি
ঘ) ৬টি

১৪। কোন ধারার বিধানটির মূল মামলার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়?
ক) ৩ ধারা
খ) ৪ ধারা
গ) ৫ ধারা
ঘ)) ৭ ধারা

১৫। কোনটি আইনগত অপারগতা?
ক) জড়বুদ্ধি
খ) উন্মাদ
গ) নাবালকত্ব
ঘ) সবকটি

১৬। কয়টি বিষয়কে আইনগত অপারগতা হিসেবে ধরা হয়?
ক) ৩টি
(খ) ৪টি
গ) ২টি
ঘ) ৫টি

১৭। তামাদি আইনের ৬ ধারার বিষয়বস্তু কি?
ক) মামলা খারিজ
খ) বৈধ অপারগতা
গ) নাবালকের মামলা
ঘ) কোনটিই নয়

১৮। বৈধ অপারগতা বিদ্যমান থাকলে কতদিন পর তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হয়?
ক) ২ বছর পর
খ) ৪ বছর পর
গ) ৩ বছর পর
ঘ) আইনগত অপারগতা অপসারনের পর

১৯। কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে তামাদির মেয়াদ গণনা বন্ধ থাকে?
ক) আইনগত অপারগ ব্যক্তি
খ) নিঃস্ব ব্যক্তি
গ) রাষ্ট্রপতি
ঘ) মহিলা ব্যক্তি

২০। নাবালক ব্যক্তির বিরুদ্ধে তামাদি মেয়াদ গণনা শুরু হয়—
ক) সাবলকত্ব অর্জন করলে
খ) নালিশের কারন সৃষ্টি হলে
গ) নাবালকত্ব অর্জনের দিন থেকে
ঘ) সবকটি

২১। তামাদি আইনের ৬ ধারা প্রযোজ্য হয়—
ক) মূল মামলার ক্ষেত্রে
খ) ডিক্রি জারির দরখাস্তের ক্ষেত্রে
গ) কোন প্রসিডিং দায়েরের ক্ষেত্রে
ঘ) সবকটি

২২। খ নাবালক থাকাকালে সে মামলা করার অধিকার প্রাপ্ত হয়। কিন্তু নাবালক থাকাকালে উন্মাদ হয়ে পড়ে। খ এর তামাদি মেয়াদ গণনা শুরু হবে কখন থেকে ।
ক) খ এর বয়স ১৮ বছর হলে
খ) উন্মাদ অবসানের তারিখ থেকে
গ) ক ও খ উভয়
ঘ) কোনটিই নয়

২৩। ক নাবালক থাকলে মামলা করার অধিকার প্রাপ্ত হয়। সাবালক হওয়ার পূর্বে মারা যায় নাবালক ছেলে খ-কে রেখে। এক্ষেত্রে তামাদি মেয়াদ শুরু হবে—
ক) ক এর মৃত্যুর তারিখ থেকে
খ) ক এর নালিশের কারণ সৃষ্টির তারিখকে
গ) খ এর সাবালকত্ব অর্জনের তারিখ থেকে
ঘ) সবকটি

২৪। একটি র্ফামের নিকট দেনাগ্রস্থ যার অংশীদার হচ্ছে খ, গ ও ঘ খ উন্মাদ ও গ নাবালক খ ও গ সম্মতি ছাড়া ঘ দায়মুক্ত করতে পারে ক কে এই ক্ষেত্রে তামাদি মেয়াদ–
ক) খ, গ ও ঘ এর বিরুদ্ধে অতিবাহিত হবে
খ) খ, গ ও ঘ এর বিরুদ্ধে অতিবাহিত হবে না
গ) শুধু খ ও গ এর বিরুদ্ধে অতিবাহিত হবে না
ঘ) শুধু ঘ এর বিরুদ্ধে অতিবাহিত হবে।

২৫। তামাদি আইনের ৬ ও ৭ ধারায় ব্যতিক্রমের বিধানটি উল্লেখ আছে–
ক) ৮ ধারায়
খ) ৯ ধারায়
গ) ১১ ধারায়
ঘ) ১০ ধারায়

২৬। কোন মামলার ক্ষেত্রে আইনগত অপারগতা প্রয়োগ হবে না–
ক) স্বত্ব ঘোষণার মামলা
খ) অগ্রক্রয়ের মামলা
গ) অভিভাবকত্বর মামলা
ঘ) সবকটি

২৭। ক উন্মাদ অবস্থায় সম্পত্তি থেকে বেদখল হয়। বেদখলের তারিখ থেকে ৬ বছর পরে তার উন্মাদ অপসারণ হওয়ার পর সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারায় দখল পুনরুদ্ধারের মামলা করতে চাইলে তার তামাদি মেয়াদ কত দিন?
ক) ৬ মাস
খ) ১২ বছর
গ) ১ বছর
ঘ) ৩ বছর

২৮। ক নাবালক থাকাবস্থায় স্বত্বের মামলা করার অধিকারি হয়। ইহার ১২ বছর পর ‘ক’ সাবালক হয়। এই ক্ষেত্রে সে কতদিনের মধ্যে মামলা দায়ের করবে?
ক) ১২ বছর
খ) ৩ বছর
গ) ৬ বছর
ঘ) ৭ বছর

২৯। ‘ক’নাবালক থাকাবস্থায় স্বত্বের মামলা করার অধিকারি হয়। ইহার ১১ বছর পর ‘ক সাবালক হয়। এইক্ষেত্রে ‘ক অতিরিক্ত কয় বছর সময় পাবে—
ক) ২ বছর
খ) ১ বছর
গ) ৩ বছর
ঘ) ৪ বছর

৩০। ‘ক উন্মাদ থাকা অবস্থায় বংশগত পদ লাভের মামলা করার অধিকারি হয়। ৬ বছর পর সে সুস্থ হয় এবং আইনুসারে সে সুস্থ হবার ৬ বছর পর মামলা করতে পারে। এক্ষেত্রে তার তামাদির মেয়াদ কতদিন বর্ধিত হবে?
ক) ৩ বছর
খ) ৬ বছর
গ) ৯ বছর
ঘ) ১২ বছর

৩১। আইনগত অপারগতা অবসানের ৩ বছরের মধ্যে মামলা না করলে মামলা কি হবে?
ক) খারিজ হবে
খ) ডিক্রি হবে
গ) একতরফা নিস্পত্তি হবে
ঘ) কোনটিই নয়

৩২। একবার তামাদির মেয়াদ শুরু হলে পরবর্তীতে কোন আইনগত অপারগতা বা অক্ষমতা তা বন্ধ করবে না, এই বিধানটি তামাদি আইনের কোথায় বর্ণিত আছে?
ক) ৯ ধারায়
খ) ৮ ধারায়
গ) ৭ ধারায়
ঘ) ৫ ধারায়

৩৩। বৈদেশিক চুক্তির ক্ষেত্রে তামাদি আইনের প্রয়োগ, বিধানটি তামাদি আইনের কত ধারায় বর্ণিত আছে—-
ক) ১২ ধারায়
খ) ১১ ধারায়
গ) ৮ ধারায়
ঘ) ১০ ধারায়

৩৪। যার উপর ট্রাস্ট সম্পত্তি পরিচালনার ভার ন্যাস্ত, তিনি তা আত্মসাত করলে কত দিনের মধ্যে মামলা করতে পারে?
ক) যে কোন সময়
খ) ১২ বছরের মধ্যে
গ) ৬ বছরের মধ্যে
ঘ) ৫ বছরের মধ্যে

৩৫। আইনানুগ কার্যধারার যে পরিমাণ সময় গণনা থেকে বাদ দিতে হবে, এটা কোন ধারার বিধান?
ক) ১০
খ) ১২
গ) ১৩
ঘ) ১১

৩৬। বাংলাদেশ এবং অন্যান্য কয়েকটি এলাকা থেকে বিবাদীর অনুপস্থিতিকালীন সময় গণনা থেকে বাদ যাবে, এটা কোন ধারার বিধান?
ক) ১০
খ) ১২
গ) ১৩
ঘ) ১১

৩৭। মামলার কারণ উদ্ভবের পর বাদীর অনুপস্থিতিকাল বাদ যাবে যদি বাদি—
ক) বাংলাদেশের বাইরে থাকে
খ) বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রশাসিত এলাকার বাইরে থাকে
গ) ক ও খ উভয়
ঘ) কোনটিই নয়

৩৮। তামাদি আইনের ১৪ ধারার বিষয়বস্তু কি?
ক) মূল মামলা
খ) আপিল
গ) রিভিশন
ঘ) ক ও খ উভয়

৩৯। কার্যধারা স্থগিত থাকাকালীন সময় তামাদি মেয়াদ থেকে বাদ যাবে, এটা কোন ধারার বিধান?
ক) ১০
খ) ১৪
গ) ১৫
ঘ) ১৭

৪০। তামাদি আইনের ১৭ ধারার বিষয়বস্তু–
ক) মূল মামলা
খ) দরখাস্ত
গ) আপিল
ঘ) ক ও খ

৪১। এখতিয়ারবিহিন আদালতে সরল উদ্দেশ্যে মূল মামলা দায়েরের ফলে যে সময় ব্যয় হয় তা বাদ যাবে? এটা কোন ধারার বিধান–
ক) ১৪
খ) ১৫
গ) ১৩
ঘ) ১২

৪২। মামলার কারণ উদ্ভব হওয়ার সাথে সাথে তামাদি মেয়াদ গণনা শুরু না হওয়ার বিধান রয়েছে তামাদি
আইনের-
ক) ১৮ ধারায়
খ) ৬ ধারায়
গ) ৮ ধারায়
ঘ) ক ও খ উভয়

৪৩। তামাদি আইনের ১৮ ধারায় বিষয়স্তু কি?
ক) মূল মামলা
খ) দরখাস্ত
গ) ক ও খ
ঘ) রিভিশন

৪৪। প্রতারিত ব্যক্তির মামলায় তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে-
ক) সর্বপ্রথম যেদিন প্রতারণার কথা জানতে পারবে
খ) গোপন রাখা দলিল যেদিন উত্থাপন করতে পারবে
গ) অপর পক্ষের কাছে থাকা দলিলটি হাজির করতে যেদিন বাধ্য করতে পারবে
ঘ) সবকটি

৪৫। প্রতারণার ফলাফল সম্পর্কিত বিধানটি উল্লেখ আছে তামাদি আইনের—
ক) ১৮ ধারায়
খ) ১৯ ধারায়
গ) ১৭ ধারায়
ঘ) ১৫ ধারায়

৪৬। লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল সম্পর্কিত বিধানটি তামাদি আইনের কত ধারায়—
ক) ১০
খ) ২০
গ) ১৯
ঘ) ১৮

৪৭। লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের তারিখ উল্লেখ না থাকলে কোন ধরনের সাক্ষ্য দেওয়া যায়—
ক) মৌখিক
খ) দালিলিক
গ) ক ও খ উভয়
ঘ) কোনটিই নয়

৪৮। ১৯ ধারায় প্রদত্ত লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল কি?
ক) তামাদির মেয়াদ নতুনভাবে গণনা হবে?
খ) তামাদির মেয়াদ নতুনভাবে গণনা হবে না
গ) তামাদির মেয়াদ অতিবাহিত হবে
ঘ) সবকটি

৪৯। ১৯ ধারার বিষয়বস্তু কি?
ক) মূল মামলা
খ) দরখাস্ত
গ) রিভিউ
ঘ) ক ও খ উভয়

৫০। দলিলে উল্লেখিত সময় গণনা করতে হয় গ্রেগরীয়ান বর্ষপঞ্জী অনুসারে এটা কোন ধারার বিধান-
ক) ২৫
খ) ২৬
গ) ২৭
ঘ) ২৩